“ডেইলি স্কিন কেয়ার, হেয়ার কেয়ারের জন্য অলিভ অয়েল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ত্বক ও চুলের ১০০% উপকারিতা নিশ্চিত করে অলিভ অয়েল। আমাদের হোম মেইড অলিভ অয়েলের বেনিফিটস গুলোঃ-
☘️ চুলকে নরিশ করে,হ্যালদি,স্মুথ করে।
☘️ নতুন চুল গজায় ,গ্রোথ বাড়ায়
☘️চুলের ঝড়ে পড়া রোধ করে।
☘️ চুলকে ময়েশ্চারাইজ করে,সফ্ট করে।
☘️ স্ক্যাল্পের ড্রাইনেস খসখসে ভাব রিমুভ করে।
☘️ ড্যামেজ হেয়ার রিপেয়ার করে,চুল্কে ড্যামেজ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
☘️ হেয়ার ব্রেকেজ অর্থাৎ চুল ভেংগে পড়ে যাওয়ার প্রটেক্টর হিসেবে কাজ করে।
এইতো গেল চুলের জন্য অলিভ অয়েলের উপকারিতা,ত্বকের জন্য এর বেনেফিট কোন অংশে কম নয়ঃ-
☘️ এটি মেইকআপ ও সান্সক্রিন রিমুভ করে খুবই ইজিলি,ডাবল ক্লিঞ্জিং এর জন্য অলিভ অয়েল বেসবেস্ট।
☘️ ত্বকের হাইড্রেশন ধরে রাখে,সেন্সিটভ স্কিন,ডিহাইড্রেট স্কিনে প্রাণ ফিরিয়ে দেয়।
☘️ ড্যামেজ স্কিন সেল রিপেয়ার করে ধীরে ধীরে।
☘️এতে রয়েছে ন্যাচারাল এন্টিব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টিস যা স্কিন ইনফেকশন দূর করতে হ্যাল্প করে।
☘️ ড্রাই স্কিনকে সুন্দরভাবে ময়েশ্চারাইজ করে
চুলের ব্যাবহারঃ সপ্তাহে দুই থেকে তিন বার নরমাল অয়েলের মতই ইউজ করতে হবে চুলে,সারা রাত রেখে দিলে ভালো তানাহলে গোসলের এট লিস্ট এক ঘন্টা আগে লাগাতে হবে,আমাদের অন্যান্য অয়েল এর সাথে মিক্স করে লাগালে দ্রুত ভালো রেজাল্ট পাওয়া যাবে।
ত্বকের ব্যাবহারঃ ফেইসওয়াশ ইউজ করার আগে ২-৩ মিনিট মাসাজ করে কটন দিয়ে মুছে ফেলে,ফেইস ওয়াশ দিয়ে ক্লিন করতে হবে।
রাতে ঘুমানোর আগে ৩ ৪ ফোটা ত্বকে আলতো হাতে লাগাতে হবে,বেসিক স্কিন কেয়ারের পর..
“
Reviews
There are no reviews yet.